প্রকল্পের উদ্দেশ্য

  • একটি বিশেষায়িত গবেষণাগার স্থাপনের মাধ্যমে স্বল্প-সময়ে সম্পূর্ণ-বৃক্ষে উন্নতমানের আগর রেজিন সঞ্চয়নকারী কিট/ ইনডিওসার ও এর সফল প্রয়োগ পদ্ধতি উদ্ভাবন করা;
  • বৈদেশিক বাজারে বাংলাদেশী আগর-কাঠ, তেল ও আগর-জাত পণ্যের সহজ প্রবেশার্থে মান পরীক্ষণ ও গুণগত মান নির্ধারণের ব্যবস্থা করা;
  • উদ্ভাবিত উন্নততর পদ্ধতিতে আগর রেজিন সঞ্চয়ন প্রযুক্তি আগর-সংশ্লিষ্ট লোকজনের মাঝে হস্তান্তর করা।

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

  • বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই), চট্টগ্রাম।

প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল

  • জুলাই/২০২১ হতে জুন/২০২৬ পর্যন্ত।

প্রকল্পের অনুমোদিত ব্যয়

  • অনুমোদিত ডিপিপি অনুযায়ী প্রাক্কলিত ব্যয় ৬৭৯২.৩৪২ লক্ষ টাকা।

প্রকল্পের কার্যাবলীসমূহ

  • গবেষণার মাধ্যমে উন্নত পদ্ধতিতে আগর রেজিন সঞ্চয়নকারী কিট ও এর-প্রয়োগ পদ্ধতি উদ্ভাবন করা 
  • আগর গবেষণার জন্য নতুন গবেষণাগার স্থাপন ও প্রয়োজনীয় বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি স্থাপন 
  • আগর সঞ্চয়নে ন্যানোটেকনোলজি প্রয়োগ 
  • অধিক উৎপাদনশীল এলাকায় পাঁচটি আগর সঞ্চয়ন পরীক্ষণক্ষেত্র স্থাপন 
  • তিনটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে তিনটি প্রদর্শনী প্লট স্থাপন 
  • দক্ষ গবেষক ও সহায়ক জনবল নিয়োগ এবং নিয়োগকৃত ও বর্তমান গবেষকদের প্রশিক্ষণ
  • সনিক এবং আলট্রাসনিক শব্দ-তরঙ্গ ব্যবহারের মাধ্যমে আগর সঞ্চয়ন পরিমাপন
  • উদ্ভাবিত প্রযুক্তি স্টেকহোল্ডারদের মাঝে হস্তান্তর 
  • বৈদেশিক বিশ্ববিদ্যালয়/প্রতিষ্ঠানের সাথে গবেষণা বিষয়ক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর 
  • আগর গবেষণা বিষয়ক ফেলোশিপ প্রদান 
  • প্রভাবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কম মূল্যমানের সাদা-আগর-তেলকে অধিক মূল্যমানের আগর-তেলে রূপান্তর 
  • আম্বরিক গয়নার উপর গবেষণা

লক্ষ্যমাত্রা (সুবিধাভোগীসহ)

  • প্রকল্পকালীন সময়ের মধ্যে স্বল্প-সময়ে সম্পূর্ণ-বৃক্ষে উন্নতমানের আগর রেজিন সঞ্চয়নকারী কিট/ ইনডিওসার উদ্ভাবন ও এর সফল প্রয়োগ পদ্ধতি নির্ণয় করা;
  • দেশে বর্তমানে উৎপাদিত আগরের পরিমাণ বৃদ্ধিসহ রপ্তানি আয় উন্নীত করা;
  • মূল সুবিধাভোগী হিসেবে বন অধিদপ্তর, এন.জি.ও, ব্যক্তি মালিকানাধীন আগর বাগান মালিক ও আগর শিল্পকারখানা মালিকগণকে উন্নত প্রযুক্তি সম্বন্ধে অবহিত করা;
  • বর্তমানে স্থাপিত আগর কারখানার সংখ্যা বৃদ্ধিসহ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

প্রকল্পের আউটপুট (Output) :

  • আগর রেজিন সঞ্চয়ন সংক্রান্ত গবেষণাগার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আগর গবেষণাসহ দেশের সার্বিক গবেষণার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও কর্মপরিধির প্রসার;
  • স্বল্প-সময়ে, সমগ্র-গাছে রেজিন উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন/উন্নয়ন;
  • আগর ও আগর তেলের মান নির্ণয় এবং গ্রেডিং পদ্ধতির বিকাশের মাধ্যমে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উভয় বাজারে আগর পণ্যের সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা;
  • স্টেকহোল্ডারদের মাঝে উন্নত রেজিন সঞ্চয়ন পদ্ধতি/প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিয়ে আগর শিল্পের উন্নয়ন ও প্রজাতি সংরক্ষণ;
  • গবেষণা অঞ্চলসমূহের অবকাঠামোগত উন্নয়ন।